Thursday, August 8, 2019

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বেশি করবেন কি ভাবে! How To Develop YouTube Subscriber 100% and earn Mone


https://youtu.be/ifDOR-kMoW4....

Watch this video and Your channel Subscribe 1 Day 100+ subscriber .

How To Develop YouTube Subscriber 100% and earn Money.






https://youtu.be/ifDOR-kMoW4  ................... click.

ইউটিউবে সাবস্ক্রাইবার বেশি করবেন কি ভাবে


Click Link And Subscribe 100%.
Watch video and Subscribe .....

https://youtu.be/ifDOR-kMoW4....



How To Develop YouTube Subscriber 100% and earn Money . .


Click Link And Subscribe 100%.
Watch video and Subscribe .....
https://youtu.be/ifDOR-kMoW4....                                   

 Click Link And Subscribe 100%.
Watch video and Subscribe .....
https://youtu.be/ifDOR-kMoW4...

NewsBD: ডেঙ্গু মোকাবিলায় প্রয়োজন ছিল সমন্বিত দুর্যোগ ব্যব...

NewsBD: ডেঙ্গু মোকাবিলায় প্রয়োজন ছিল সমন্বিত দুর্যোগ ব্যব...: ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, এ ধরনের জাতীয় দুর্যোগে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন ছিল...

ডেঙ্গু মোকাবিলায় প্রয়োজন ছিল সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা: ড. কামাল

ডেঙ্গু ছড়িয়ে পড়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, এ ধরনের জাতীয় দুর্যোগে সমন্বিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন ছিল। তিনি বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে বিভিন্ন মেয়াদি পরিকল্পনা এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।
বুধবার এক বিবৃতিতে কামাল হোসেন বলেছেন, ডেঙ্গু মোকাবিলায় জনগণকে আরও বেশি সচেতন করতে সরকারি ও বেসরকারিভাবে পদক্ষেপ নেওয়া জরুরি। এ ধরনের জাতীয় দুর্যোগে সংশ্লিষ্ট সকল মন্ত্রণালয় ও জনগণকে সম্পৃক্ত করে সমন্বিত জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু সেই বাস্তব অবস্থা এখনো দৃশ্যমান নয়।

গণফোরাম সভাপতি বলেন, সরকারি স্বাস্থ্য বুলেটিনে বলা হয়েছিল, মে মাস থেকে ডেঙ্গুর বিস্তার ঘটবে এবং প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা না নিলে পরবর্তী মাসগুলোতে তা ভয়াবহ রূপ ধারণ করবে। কিন্তু স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, ‘ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে’। অথচ সরকারি তথ্যমতে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বর্তমানে ৩০ হাজারের বেশি।
ডেঙ্গু মোকাবিলায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী এবং মেয়রদের দায়িত্ব ছিল দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া। কিন্তু বাস্তবে তা দেখা যায়নি বলে জানান কামাল হোসেন। তিনি অভিযোগ করে বলেন, মশা মারার ভেজাল ওষুধ, দুর্নীতি, ওষুধ ছিটানোর পদ্ধতিগত ত্রুটি এবং ছিটানোর জন্য মাঠকর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ নেই।
ডেঙ্গু নিয়ে সারা দেশে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে উল্লেখ করে কামাল হোসেন বলেন, ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের জন্য রক্তের চাহিদা বেড়েছে। এ ছাড়া ডেঙ্গু শনাক্তকরণের কিটও চাহিদা মতো পাওয়া যায়নি। তিনি স্থায়ীভাবে দেশ থেকে ডেঙ্গু নিরসনে দ্রুত বিশেষজ্ঞ পর্যায়ে স্বল্প, মধ্য ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এবং কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
এদিকে ডেঙ্গুর বিষয়ে সচেতনতা কার্যক্রম হাতে নিয়েছে গণফোরাম। এই কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বুধবার বিকেলে দলের পক্ষ থেকে রাজধানীর আরামবাগ, ফকিরাপুল এলাকায় লিফলেট বিতরণ ও মাইকিং করা হয়। এতে অংশ নেন গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি সুব্রত চৌধুরী, সভাপতি পরিষদ সদস্য জগলুল হায়দার আফ্রিক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোশতাক আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক লতিফুল বারী হামিম, সম্পাদক মো. আজাদ হোসেন প্রমুখ।

ছোট ভাইয়ের হাঁসুয়ার কোপে বড় ভাই খুন

যশোরের মনিরামপুর উপজেলায় জমিজমাসংক্রান্ত বিরোধকে কেন্দ্র করে ছোট ভাইয়ের হাঁসুয়ার কোপে বড় ভাই নিহত হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকাল পৌনে নয়টার দিকে উপজেলার দেবিদাসপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম মকবুল হোসেন গাজী (৬০)। ছোট ভাই মফুজার রহমান গাজী (৪৫) তাঁকে হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মফুজার রহমান গাজী ভাড়ায় মোটরসাইকেল চালান। এই ঘটনার পর থেকে তিনি পলাতক।

নিহত মকবুল হোসেন গাজীর বাড়ি উপজেলার দেবিদাসপুর গ্রামে।
মকবুল গাজীর স্ত্রী কোহিনুর বেগম বলেন, ‘সম্পত্তি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে ১০ বছর ধরে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। বিষয়টি নিয়ে মফুজার প্রায়ই তাঁর বড় ভাই মকবুলকে খুন করার হুমকি দিতেন। কয়েক দিন আগে ওই সম্পত্তি থেকে মফুজার চারটি গাছ বিক্রি করেন। এর মধ্যে আমাদের একটি রেইনট্রিগাছ ছিল। গত মঙ্গলবার গাছ কাটার খবর পেয়ে আমার স্বামী বাধা দেন। এরপর থেকে মফুজার আরও ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। আজ সকালে আমার স্বামী বাড়ির সামনে নিজের সারের দোকানে বসে ছিলেন। সকাল পৌনে নয়টার দিকে মফুজার বাড়ি থেকে হাঁসুয়ায় ধার দিয়ে দোকানে যান। সেখানে তিনি আমার স্বামীকে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে পালিয়ে যান। চিৎকার শুনে আমি সেখানে ছুটে গিয়ে দেখি, তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় মাটিতে পড়ে আছেন। তাঁকে উদ্ধার করে মনিরামপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।’
মনিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক অনুপ কুমার বসু বলেন, মকবুল হোসেন গাজীর বাঁ বাহু ও বুকের বাঁ পাশে দুটি কোপের চিহ্ন আছে। অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
মনিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, জমিজমা নিয়ে বিরোধের জের ধরে ছোট ভাই মফুজার রহমান বড় ভাই মকবুল হোসেন গাজীকে হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন। তাঁর পেটের ওপরের দিকে এবং বাঁ হাতের কবজির ওপরে কোপের চিহ্ন রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে। হত্যাকাণ্ডের পর থেকে মফুজার পলাতক। তাঁকে ধরতে অভিযান চালানো হচ্ছে।

Tuesday, August 6, 2019

‘আইপিএলের দল পায় ১৫০ কোটি টাকা, বিপিএলে দেড় টাকাও নয়’

বিপিএলে লাভের ভাগ চায় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। বিসিবি কি আয় ভাগাভাগি করতে রাজি?
https://www.prothomalo.com/sports/article/1608277/%E2%80%98%E0%A6%86%E0%A6%87%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%A6%E0%A6%B2-%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A7%A7%E0%A7%AB%E0%A7%A6-%E0%A6%95%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%BF-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A6%BF%E0%A6%8F%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%87%E0%A7%9C-%E0%A6%9F%E0%A6%BE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%93


বিপিএলে লাভের ভাগ চায় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। বিসিবি কি আয় ভাগাভাগি করতে রাজি?
দুদিন আগে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল জানিয়েছে, প্রতিটি ফ্র্যাঞ্চাইজিকে চুক্তি নবায়ন করতে হবে। এই ঘোষণার পর বিপিএলের আরও অনেক বিষয় চলে আসছে সামনে। এ ঘোষণার পর ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোও কিছু দাবি তুলে ধরেছে। এর মধ্যে একটি—আয়ের ভাগ চায় (রেভিনিউ শেয়ার) তারা।
ফ্র্যাঞ্চাইজি সূত্রে জানা যায়, প্রতি বছর গড়ে ১০ থেকে ১৫ কোটি টাকা খরচ হয় একটা দল গড়তে। চ্যাম্পিয়ন হওয়ার লক্ষ্যে যারা দল গড়ে তাদের খরচ আরও বেশি। কিন্তু টুর্নামেন্টে শক্তিমত্তায় পার্থক্য থাকলেও শেষ পর্যন্ত সবার লাভের খাতাটাই শূন্য। ট্রফি জিতলেই তাই শত ভাগ খুশি হওয়া কঠিন! রাজশাহী কিংসের প্রধান নির্বাহী তাহমিদ আজিজুল যেমন বললেন, ‘গত তিন বছরে আয় ভাগাভাগির বিষয়টা বলতে বলতে গলা শুকিয়ে গেছে! প্রতি বছর কত লোকসান গোনা যায়? আইপিএলে ভারতের একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি দল বছরে ১৫০ কোটি টাকা লাভের ভাগ পায়। আমরা দেড় টাকাও পাই না! পৃথিবীর সব ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে রেভিনিউ শেয়ার হয়। না হলে দল চলবে না। আমরা বিপিএল হৃদয় দিয়ে খেলি, প্যাশন দিয়ে খেলি। কিন্তু এভাবে তো চলা কঠিন।’

আর লোকসান গুনতে চায় না বলে এবার যেমন চিটাগং ভাইকিংসের স্বত্বাধিকারী প্রতিষ্ঠান ডিবিএল গ্রুপ সরে দাঁড়িয়েছে বিপিএল থেকে। তারা ছেড়ে দিচ্ছে চিটাগং ভাইকিংস। সিলেট সিক্সার্সেরও মালিকানা বদল হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে। কিন্তু এত বড় বিনিয়োগের প্রণোদনাও তো চাইবেন বিনিয়োগকারীরা। ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর এক কথা, খেলাটা ক্রিকেট হলেও ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্ট মানেই ব্যবসা। সেই ব্যবসা তাঁরা আর লোকসানে করতে চান না।
লোকসান আইপিএলের দলগুলোকেও শুরুর দিকে গুনতে হয়েছে। প্রথম আসরে যেমন কেবল কলকাতা নাইট রাইডার্সই লাভের মুখ দেখেছিল। দীর্ঘ মেয়াদে লাভের ভালো সম্ভাবনা থাকলে স্বল্পমেয়াদের লোকসান মেনে নিতে রাজি থাকেন বিনিয়োগকারীরা। কিন্তু আইপিএলে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো যে সুবিধা পায়, বিপিএলে তেমনটা নয়।
আইপিএলের আয়ের উৎস মূলত স্পনসরশিপ, গ্রাউন্ড স্পনসরশিপ, টিভি সত্ত্ব, টিকিট মানি। আয় ভাগাভাগি হয় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর মধ্যে। আইপিএলের প্রথম মৌসুমে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ৮০ শতাংশ লাভের ভাগ দিয়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। পরে সেটি ৬০ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়। সে হিসেবেই গত বছরও প্রতিটি দল ১৫০ কোটি রুপি লাভের ভাগ পেয়েছে। আইপিএলের একটি আয়ের বড় উৎস টিভি স্বত্ব। চার বছর (২০১৮-২০২২) মেয়াদে স্টার ইন্ডিয়ান আইপিএলের টিভি স্বত্ব পেয়েছে ১৬ হাজার ৪৩৭ কোটি রুপি। প্রতি ম্যাচের মূল্য ৫৪ কোটি রুপি। ২০০৮ সালে আইপিএল শুরু হওয়ার পর বিসিসিআই ১০ বছরে আয়করই দিয়েছে ৩৫০০ কোটি রুপি। আয় করেছে ১২ হাজার কোটি রুপিরও বেশি।
ভারতের এই বিশাল বাজারের তুলনায় বিপিএল এক অর্থে কিছুই নয়। গত বছর বিপিএলের আয় সাকল্যে ৩৫ কোটি টাকা। বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য জালাল ইউনুসের তাই দাবি, এ আয় যদি তাঁরা ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলোর সঙ্গে ভাগাভাগি করেন পরের বছর টুর্নামেন্ট আয়োজন করাই কঠিন হয়ে পড়বে, ‘আমাদের বাজার কি আইপিএলের সমান? তারা শত শত কোটি টাকা আয় করে। আমরা সে তুলনায় কিছুই নয়। এর মধ্যে অনেক খরচ আছে। মাঠের খরচ আছে। আম্পায়ার, মাঠ পরিচর্যা, নানা খাতে লোকবল, নিরাপত্তা কর্মীর খরচ আছে। সব খরচের পর যদি ২০ কোটি টাকাও না রাখতে পারি পরের বছর টুর্নামেন্ট কীভাবে আয়োজন করব? এখন সব ভাগাভাগি করার পর ধরেন থাকল ৫ কোটি টাকা। এই টাকার জন্য কি এত বড় টুর্নামেন্ট আয়োজন করা যায়?’
তবে আলোচনাটা যেহেতু উঠেছে বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিল বিষয়টি আলোচনা করবে এবার। তারা জানতে চাইবে কত শতাংশ লাভ চায় ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। এরই মধ্যে চুক্তি নবায়ন-প্রসঙ্গে সব দলকেই চিঠি দিয়েছে বিসিবি। ঈদের পর একে একে সবার সঙ্গে বসার কথা গভর্নিং কাউন্সিলের।

Download App Brave Browser And Earn Monthly 30k.

Brave Browser Download app and install . Use 1 month ,Earn Monthly 100-150 $. Link: https://brave.com/ https://www.blogger.com/blogger.g?...